সিলেট জেলার ১৫ টি দর্শনীয় স্থান

সিলেট বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত সুন্দর ও আকর্ষণীয় স্থান। এখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক মৌলিকতা, সাংস্কৃতিক ধারা এবং ভাষায় বৈচিত্র্যের ঝলক পাওয়া যায়। সিলেটের একটি বিশেষ আকর্ষণ হলো তার প্রাকৃতিক ভবনগুলি। সিলেটের পাহাড়ি এলাকা অত্যন্ত মনোহর দৃশ্য উপহার দেয়। ভদ্রলোক নদী, জাফলং পাহাড়ি, সুলতানপুর পাহাড়ি, কাজিরদিহ পাহাড়ি ইত্যাদি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম উদাহরণ। আপনার অনেকে আছেন যারা সিলেটের দর্শনীয় স্থান গুলোর নাম জানতে চান। আজকের এই পোস্টে আপনাদের জানাবো সিলেট জেলার ১৫ টি দর্শনীয় স্থানের নাম।

সিলেট জেলার দর্শনীয় স্থানের নাম সমূহ

সিলেটের সৌন্দর্য মনোহর দৃশ্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক গল্প, সাংস্কৃতিক অবদান, উপভোগ্য খাবার এবং সাথে মিলিয়ে প্রাচীন অভিজ্ঞতা সিলেটের পর্যটকদের আকর্ষণীয় করে এবং তাদের মনে অমর করে রাখে। সিলেটে ঘুরে বেড়ানোর জন্য অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। তারমধ্যে কিছু বিখ্যাত দর্শনীয় স্থানের নাম আজকের এই পোস্টে তুলে ধরব।

১. শাহজালাল মাজার

বাংলাদেশের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক দৃশ্যের অভিজ্ঞতা করতে এবং মানুষের ধর্মীয় অনুভূতির অভিজ্ঞতা করতে এটি অত্যন্ত উপযুক্ত স্থান। সাথে সাথে, শাহজালাল মাজার ভ্রমণ করলে আপনি সিলেটের ঐতিহাসিক এবং ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব শাহজালাল আওলিয়ার জীবন এবং তার গল্প জানতে পারেন। এটি ধার্মিক এবং সামাজিক সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা দেওয়ার সাথে সাথে আপনার বিচরণ আরো গভীর হতে পারে। শাহজালাল মাজার ভ্রমণ করা উচিত কারণ এটি ধর্মীয় এবং সামাজিক অভিজ্ঞতা সংগ্রহ করার একটি অদৃশ্য উপায় যেখানে আপনি আপনার মানবিক ও আধ্যাত্মিক দিকে উন্নতি করতে পারেন।

২. হাজরত শাহ্‌পরান রোকনুদ্দিন আওলিয়ার মাজার

হাজরত শাহ্‌পরান রোকনুদ্দিন আওলিয়ার মাজার সিলেট জেলায় অবস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক স্থান। এই মাজারে হাজরত শাহ্‌পরান রোকনুদ্দিন আওলিয়ার রাজা শাহ্‌জালাল মাজারের চেয়ে আরও প্রতিষ্ঠান গুণসম্পন্ন। হাজরত শাহ্‌পরান রোকনুদ্দিন আওলিয়ার মাজারে আমাদের একটি ধারাবাহিক ধর্মীয় এবং সামাজিক অভিজ্ঞতা প্রাপ্ত হয়। মাজারটি হাজরত শাহ্‌পরান রোকনুদ্দিন আওলিয়ার রং প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিগত যোগাযোগের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবে পরিচিত। সংক্ষেপে বলা যায় যে, হাজরত শাহ্‌পরান রোকনুদ্দিন আওলিয়ার মাজার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক স্থান যেখানে ধার্মিক এবং সামাজিক অভিজ্ঞতা প্রাপ্ত করা যায়। এটি একটি ধারাবাহিক ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতা যেখানে আপনি ধার্মিক পরিবেশে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবেন এবং ধর্মীয় অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন।

৩. শিল্পাচার্য জাগদীশচন্দ্রপুর

শিল্পাচার্য জাগদীশচন্দ্রপুর বাংলাদেশের সিলেট জেলার নগরসভা থানায় অবস্থিত একটি মহৎ স্থান। এটি বিখ্যাত বাংলা কবি শিল্পাচার্য জাগদীশচন্দ্র বড় প্রতিষ্ঠান। এই স্থানটি তার জন্মভূমি এবং সংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্মরণীয় স্থান হিসেবে পরিচিত। শিল্পাচার্য জাগদীশচন্দ্রপুরে আপনি পাবেন: শিল্পাচার্য জাগদীশচন্দ্র কাব্যমূল্য, এটি শিল্পাচার্য জাগদীশচন্দ্র বড়ের জন্মস্থল। এখানে তার জীবন, কাব্যগ্রন্থ, সাহিত্যিক যাত্রা ইত্যাদি সম্পর্কে আরও জানতে পারবেন। শিল্পাচার্য জাগদীশচন্দ্র মুক্তিস্তম্ভ, এটি তার কাব্যমূল্যের নিশানা হিসেবে প্রতীকিত একটি স্থান। শিল্পাচার্য জাগদীশচন্দ্র বড়ের জানালা, এটি তার আবাসনস্থান হিসেবে পরিচিত। শিল্পাচার্য জাগদীশচন্দ্র মিউজিয়াম: এখানে তার জীবন, কাব্য, সাহিত্যিক যাত্রা, এবং ঐতিহ্যের সংক্ষিপ্ত সংকলন রয়েছে। শিল্পাচার্য জাগদীশচন্দ্র বড় প্রাথমিক বিদ্যালয়, এটি তার প্রাথমিক শিক্ষা প্রদানের জন্য স্থাপিত হয়েছিল। এই স্থানগুলি বাংলাদেশের সাহিত্যিক এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অধিকারী শিল্পাচার্য জাগদীশচন্দ্র বড়ের জন্মস্থল হিসেবে পরিচিত। এই স্থানটি তার কাব্যমূল্য, সাহিত্যিক যাত্রা, এবং ঐতিহাসিক সম্পদের স্মরণীয় স্থান হিসেবে পরিচিত করে। এটি ভিন্নধর্মীয় যাত্রাবলীর জন্য একটি প্রিয় গন্ধব্যয়ী স্থান।

৪. মাধবকুন্ড জলপ্রপাত

মাধবকুন্ড জলপ্রপাত বাংলাদেশের সিলেট জেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক আকর্ষণ। এটি অত্যন্ত সুন্দর একটি জলপ্রপাত যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি অপূর্ব উদাহরণ। এই জলপ্রপাতটি দৃশ্যমান নীরব এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অবস্থিত যা প্রাকৃতিক উপভোগের জন্য আদর্শ। মাধবকুন্ড জলপ্রপাতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল এর সুন্দর দৃশ্যমান পরিবেশ। আপনি এখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আমদানি করতে পারেন, শান্তিপূর্ণ এবং নীরব পরিবেশে সুযোগ পাবেন। জলপ্রপাতের সঙ্গে মিলিত সবুজ পরিবেশ, আবহাওয়ার পরিবর্তন, এবং প্রাকৃতিক শব্দগুলি আপনার প্রতিটি শব্দে প্রত্যাশিত শান্তি এবং মনোরম অনুভূতি সরবরাহ করে। আপনি মাধবকুন্ড জলপ্রপাতে ঘুরে আসতে পারেন।

৫. লালাখাল ঝর্ণা

লালাখাল ঝর্ণা বাংলাদেশের সিলেট জেলার মধ্যে অবস্থিত একটি অপূর্ব প্রাকৃতিক আকর্ষণ। এটি উচ্চতা, জলপ্রপাত, সবুজ পরিবেশ এবং নীরবতা একত্রে সমন্বয় করে। লালাখাল ঝর্ণা দর্শনীয় কারণে পর্যটকদের জন্য একটি আকর্ষণীয় স্থান। এখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর পরিবেশে অবস্থিত হলেও লালাখাল ঝর্ণা স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্ব রয়েছে। এটি প্রাকৃতিক বাস্তবায়নের আশায় পর্যটকদের জন্য একটি সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা সরবরাহ করে।

৬. রাতার ছড়া

রাতার ছড়া বাংলাদেশের সিলেট জেলার বিশালতম হাওর হতে প্রস্থিত একটি অপূর্ব প্রাকৃতিক দৃশ্য। পৃথিবীর একটি অদ্ভুত প্রাকৃতিক অদয়াবধারণ যা রাতে আলোর প্রভাবে আরো অপূর্ব দেখায়। চাঁদের আলো, তারা, ওজনা নকশা এবং ছবি সম্মিলিত করে রাতার ছড়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি অপরূপ দৃশ্য প্রদর্শন করে। এটি প্রাকৃতিক আকর্ষণের মাধ্যমে পর্যটকদের জন্য একটি আকর্ষণীয় স্থান।

৭. বিশ্বনাথ

বিশ্বনাথ একটি ঐতিহাসিক মন্দির, যা বাংলাদেশের সিলেট জেলার সিলেট শহরে অবস্থিত। এটি হিন্দু ধর্মের প্রধান মন্দিরের মধ্যে একটি। বিশ্বনাথের নাম প্রাচীন হিন্দু দেবতা শিবের অন্যতম নাম। মন্দিরের সুন্দর স্থাপত্য এবং ঐতিহাসিক মানের কারণে এটি দর্শনীয় স্থান হিসাবে মনোনিবেশ পায়। এখানে মানব ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক সম্পদ উভয়েই পাওয়া যায়। মন্দিরের পরিবেশ প্রাকৃতিক শান্তিতে ভরপুর, যা দর্শনীয় এবং আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতা সরবরাহ করে।

৮. হাকালুকি হাওর

হাকালুকি হাওর বাংলাদেশের বৃহত্তর হাওর। এটি মৌলভীবাজার ও সিলেট জেলায় অবস্থিত। হাকালুকি হাওরের আয়তন ১৮১.১৫ বর্গ কিমি। হাওরটি ৫টি উপজেলা ও ১১টি ইউনিয়ন নিয়ে বিস্তৃত। হাকালুকি হাওরে প্রায় ২৩৮টি বিল রয়েছে। হাকালুকি হাওরে প্রচুর পরিমাণ মৎস্য সম্পদ রয়েছে। হাওরের বিলগুলি অনেক প্রজাতির দেশীয় মাছের প্রাকৃতিক আবাস। হাকালুকি হাওরের বিলগুলিতে বিভিন্ন জাতের বিরল প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে।

৯. বিছনাকান্দি

বিছনাকান্দি বাংলাদেশের সিলেট জেলার স্বর্গীয় পরিবেশে অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক আশ্রয় যা পাথরের বিছানা বা বিছনায় নামে পরিচিত। এটি মনোরম পাহাড়ি ঝর্ণা, নীল সমুদ্র, ঘন বন এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সমন্বয়ে অবদান রয়েছে। এখানে প্রকৃতির অমিশ্রিত সৌন্দর্য, প্রাকৃতিক শান্তি, ও প্রশান্ততা পাওয়া যায়। ভ্রমণকারীরা এখানে প্রাকৃতিক চার্মসাল স্পা স্থানীয় খাদ্য এবং বিছানার সুবিধা উপভোগ করে।

১০. লোভাছড়া

সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার ভারতের মেঘালয় রাজ্যের সীমান্তের বড় বড় সবুজ পাহাড় ছুঁয়ে নেমেছে ঝর্ণা। আর ঝাঁপিয়ে পড়ছে বাংলাদেশের সীমান্তে।এখানে আকর্ষণীয় অনূঠন প্রাকৃতিক পাথরের বিশাল এক শিলা যা উল্লেখযোগ্য সৌন্দর্যের পরিচয় করে। প্রকৃতির অপরূপ রহস্যে ছুঁয়ে যেতে পারেন এই অদ্ভুত প্রাকৃতিক দৃশ্যে। ভ্রমণকারীরা এখানে সুন্দর জলপ্রপাত, নীলগিরি, এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের অভিজ্ঞতা পান। বিভিন্ন প্রকৃতিক উপায়ে অভিজ্ঞতা এখানের আকর্ষণীয়তা বাড়ায়।

১১. রাজসালা

সিলেটের রাজসালা একটি ঐতিহাসিক দুর্গ যা বাংলাদেশের স্বতন্ত্রতা সম্পর্কে অপরিসীম অংশ রয়েছে। এটি ব্রিটিশ শাসনামলে সিলেটের সাম্রাজ্যিক প্রশাসনের একটি কেন্দ্র ছিল। এখানে রাজসালা নামে এই ঐতিহাসিক দুর্গের সঙ্গে সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, এবং সাম্প্রদায়িক মূল্যের আলোকসারের অভাব নেই। এখানে আকর্ষণীয় প্রাচীন স্মৃতিময় জায়গা এবং সুন্দর পরিবেশের সঙ্গে পরিপূর্ণ মিল। পর্যটকরা এখানে ঐতিহাসিক শিল্প এবং সম্প্রদায়িক উৎসব অভিজ্ঞতা পান।

১২. সংগ্রামপুঞ্জি ঝর্ণা

সংগ্রামপুঞ্জি ঝর্ণা বাংলাদেশের সিলেট জেলার সুনামগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক আকর্ষণ। এই ঝর্ণাটির নাম সাংগ্রামপুঞ্জি যেহেতু অনেক অংশে প্রাকৃতিক যুদ্ধের মধ্যে অংশগ্রহণ করেছে, সেহেতু এই নাম পেয়েছে। ঝর্ণাটির জলপ্রপাত এবং পাহাড়ের সমন্বয়ে অবস্থিত দৃশ্যমান সৌন্দর্যের কারণে এটি পর্যটকদের জন্য একটি আকর্ষণীয় স্থান। সাংগ্রামপুঞ্জি ঝর্ণার পরিবেশে অপূর্ব প্রাকৃতিক শান্তি এবং শীতলতা অনুভব করা যায়।

১৩. জাফলং

জাফলং বাংলাদেশের সিলেট জেলার হবিগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত একটি আকর্ষণীয় স্থান। এটি প্রাকৃতিক পানির অবলম্বন থেকে গঠিত একটি ঝর্ণা। জাফলং হচ্ছে সাফল্যের প্রতীক, যেখানে বাঁধ দিয়ে অবিরাম জল ঝরে। বর্ষা কালে এই ঝর্ণাটির সৌন্দর্য প্রকাশ পায়। জাফলং একটি চিরন্তন প্রাকৃতিক রহস্যের অধ্যায়, যেখানে বন্য প্রাণীরা তারায়েতে খেলা করে। প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং শান্তির সাথে এই স্থানটি পর্যটকদের মন ও আত্মা প্রশান্ত করে। এখানে পর্যটকরা স্থানীয় কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করে।

১৪. রাতারগুল

সিলেটের রাতারগুল প্রাকৃতিক শান্তির একটি অপূর্ব স্থান। এই অদ্ভুত সৌন্দর্যের জলাশয় পর্যটকদের আকর্ষণীয় দৃশ্য প্রদর্শন করে। রাতারগুলের নীল পানিতে ছায়াপথ পড়ালে তা খুবই আকর্ষণীয় দৃশ্য তৈরি করে। এখানে পানিতে ভাসা কালো চানাচুর পাখি দেখতে পাওয়া যায়। বিশাল বাঁকের সামুদ্রিক সৌন্দর্যে নাকি আপনি ভুল হয়ে যাবেন। রাতারগুল পর্যটকদের জন্য অদ্বিতীয় অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে।

১৫. ভোলাগঞ্জ

সিলেটের ভোলাগঞ্জ বাংলাদেশের অন্যতম প্রশিদ্ধ দর্শনীয় স্থান। এখানে অবস্থিত সুন্দর ভোলাগঞ্জ ঝর্ণা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অদ্ভুত উদাহরণ। নীলাচল পর্বতের উপর অবস্থিত এই ঝর্ণার পানি নিম্নের দিকে ঝরে পড়ে, যা দেখতে সৌন্দর্যের আকর্ষণীয় দৃশ্য প্রদর্শন করে। বিশেষভাবে বর্ষা কালে এই ঝর্ণার দৃশ্য অত্যন্ত মনোহর। ভোলাগঞ্জের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ, এবং উদ্যানের মতো মনোরম অবস্থান পর্যটকদের আকর্ষণ করে।

এই স্থানগুলি সিলেট জেলার সেরা দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে কিছু। এখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক মৌলিকতা, সাংস্কৃতিক ধারা এবং স্থানীয় সংস্কৃতির অভিজ্ঞতা অনেক মজার প্রাচুর্য রয়েছে।

শেষ কথা

আজকের এই পোস্টে সিলেটের ১৫ টি দর্শনীয় স্থানের নাম জানিয়েছি। আশা করি আপনারা সবাই জানতে পেরেছেন সিলেট জেলার ১৫ টি দর্শনীয় স্থানের নাম। যদি এই পোস্টটি থেকে আপনারা জানতে পারেন সিলেটের দর্শনীয় স্থান গুলোর নাম তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদেরকে শেয়ার করে দিন যাতে তারা জানতে পারে সিলেটের দর্শনীয় স্থানগুলোর নাম।

By tech-dustbin

এই ওয়েবসাইট মূলত আমার ইন্টারনেট জ্ঞান পরিচর্চা এবং তা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য তৈরি করা হয়েছে । আমি চেষ্টা করি প্রতিদিন টেকনোলজি নিয়ে নতুন কিছু শিখতে এবং তা এই ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে সবার সাথে শেয়ার করতে । নতুন নতুন তথ্য জানতে যারা পছন্দ করেন তারা টেক ডাস্টবিন সাইট ফলো করতে পারেন।